উৎক্ষেপণটিকে ব্রাহ্মোস উন্নয়নে একটি বড় মাইলফলক বলে মনে করা হয়

সুপারসনিক ফাইটার এয়ারক্রাফট সুখোই ৩০ এমকে-আই থেকে পরীক্ষা করা হল ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের এয়ার সংস্করণের। আজ, ০৮ ডিসেম্বর, বুধবার, ওড়িশা উপকূলের চাঁডিপুরের ইন্টিগ্রেটেড টেস্ট রেঞ্জ থেকে সফলভাবে এই পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিআরডিও।

সংস্থাটি জানিয়েছে, ব্রহ্মস মিসাইলের এই লঞ্চ দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণার ইতিহাসে একটি প্রধান মাইলফলক। এই পরীক্ষা ব্রহ্মস মিসাইলের সিরিয়াল উৎপাদনের রাস্তা খুলে দেবে। রামজেট ইঞ্জিনের প্রধান অংশগুলো দেশেই তৈরি করা হয়েছে।

এর আগে ২০২০ সালের অক্টোবরে সুখোই ৩০ এমকে-আই যুদ্ধবিমান থেকে সফলভাবে পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম ব্রহ্মস মিসাইল নিক্ষেপ করা হয়। পরিকল্পনামাফিক লক্ষ্যমাত্রায় ছোড়া হয় সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলটি। নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রায় আঘাত হানে মিসাইলটি।

ভারত-রুশ যৌথ ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণা সংস্থা ব্রহ্মস এরোস্পেস কর্পোরেশন শব্দেরও কয়েক গুণ গতি সম্পন্ন ঘাতক ব্রহ্মস মিসাইলটি বানিয়েছে। ব্রহ্মসের চেয়ে দ্রুতগামী ক্রুজ মিসাইল পৃথিবীতে আর একটিও নেই। ব্রহ্মসের পাল্লাও অন্যান্য অনেক ক্রুজ মিসাইলের চেয়ে বেশি। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক