ভারত ও ভুটানের জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. ফিলিপ অ্যাকরম্যান-এর একটি ভিডিওর প্রশংসা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ভারত ও ভুটানের জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. ফিলিপ অ্যাকরম্যান-এর একটি ভিডিও ভাগ করে নেওয়ার প্রশংসা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, জার্মান রাষ্ট্রদূত এবং দূতাবাসের সদস্যরা ‘নাটু নাটু’ গানটি অস্কার পুরস্কার পাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করছেন। এই ভিডিওটি দিল্লিতে করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
জার্মান রাষ্ট্রদূতের ট্যুইটের প্রত্যুত্তরে প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করে বলেছেন, “ভারতের রং ও সৌরভ! জার্মানরাও নিশ্চিতভাবেই নাচতে পারেন এবং সুন্দরভাবে নাচতে পারেন।” উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতে নিযুক্ত কোরিয়ার দূতাবাসও অনুরূপভাবে এই গানের উদযাপন সংক্রান্ত একটি ভিডিও শেয়ার করে।
এদিকে, দু'দিনের সফরে ভারতে এসে পৌঁছলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। সোমবার সকালে দিল্লি বিমানবন্দরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর তাঁকে স্বাগত জানান । এই দু'দিনের সফরে কিশিদা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে জাপানের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং নতুন প্রতিরক্ষা নীতি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, ১৫ বছর আগে জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে যখন ভারতে এসেছিলেন। সে সময় প্রথমবার ইন্দো-প্যাসিফিক সহযোগিতার কথা বলেছিলেন তিনি । সূত্রের খবর, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী একসঙ্গে দিল্লির বুদ্ধ জয়ন্তী পার্কে হাঁটবেন ৷ তাঁরা সেখানে থাকা গৌতম বুদ্ধের সময়কার গভীর শিকড়-সহ বাল বোধি গাছ দর্শন করবেন৷
প্রসঙ্গত, ভারত ও জাপানের মধ্যে সম্পর্ক ২০০০ সালে 'গ্লোবাল পার্টনারশিপ', ২০০৬ সালে 'স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড গ্লোবাল পার্টনারশিপ' এবং ২০১৪ সালে 'স্পেশাল স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড গ্লোবাল পার্টনারশিপ'-এর মধ্য দিয়ে সুদৃঢ় হয়। দুটি দেশ ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন করেছে। ২০২২ সালে নয়াদিল্লিতে সর্বশেষ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল । সেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে যৌথ বিবৃতি দেবেন।
কিশিদা টুইট করে জানান, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন। আর আগে বিদেশ মন্ত্রক ১০ মার্চ জানিয়েছিল যে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক ইস্যুতে কথা বলবেন।
কিশিদা আগেই বলেছেন, তিনি ভারত সফরে এসে মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য নতুন পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করবেন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের ভবিষ্যত সম্পর্কে আলোচনা করবেন। এর আগে বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী একটি প্রেস বিবৃতিতে বলেন, “জাপান একটি 'খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার'। মত বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারত সবসময়ই এগিয়ে আসে।” তবে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর জাপানি প্রতিপক্ষের মধ্যে আলোচনার বিষয়বস্তু নিয়ে কোনও তথ্য জানাননি। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
জার্মান রাষ্ট্রদূতের ট্যুইটের প্রত্যুত্তরে প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করে বলেছেন, “ভারতের রং ও সৌরভ! জার্মানরাও নিশ্চিতভাবেই নাচতে পারেন এবং সুন্দরভাবে নাচতে পারেন।” উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতে নিযুক্ত কোরিয়ার দূতাবাসও অনুরূপভাবে এই গানের উদযাপন সংক্রান্ত একটি ভিডিও শেয়ার করে।
এদিকে, দু'দিনের সফরে ভারতে এসে পৌঁছলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। সোমবার সকালে দিল্লি বিমানবন্দরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর তাঁকে স্বাগত জানান । এই দু'দিনের সফরে কিশিদা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে জাপানের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং নতুন প্রতিরক্ষা নীতি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, ১৫ বছর আগে জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে যখন ভারতে এসেছিলেন। সে সময় প্রথমবার ইন্দো-প্যাসিফিক সহযোগিতার কথা বলেছিলেন তিনি । সূত্রের খবর, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী একসঙ্গে দিল্লির বুদ্ধ জয়ন্তী পার্কে হাঁটবেন ৷ তাঁরা সেখানে থাকা গৌতম বুদ্ধের সময়কার গভীর শিকড়-সহ বাল বোধি গাছ দর্শন করবেন৷
প্রসঙ্গত, ভারত ও জাপানের মধ্যে সম্পর্ক ২০০০ সালে 'গ্লোবাল পার্টনারশিপ', ২০০৬ সালে 'স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড গ্লোবাল পার্টনারশিপ' এবং ২০১৪ সালে 'স্পেশাল স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড গ্লোবাল পার্টনারশিপ'-এর মধ্য দিয়ে সুদৃঢ় হয়। দুটি দেশ ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন করেছে। ২০২২ সালে নয়াদিল্লিতে সর্বশেষ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল । সেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে যৌথ বিবৃতি দেবেন।
কিশিদা টুইট করে জানান, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন। আর আগে বিদেশ মন্ত্রক ১০ মার্চ জানিয়েছিল যে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক ইস্যুতে কথা বলবেন।
কিশিদা আগেই বলেছেন, তিনি ভারত সফরে এসে মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য নতুন পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করবেন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের ভবিষ্যত সম্পর্কে আলোচনা করবেন। এর আগে বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী একটি প্রেস বিবৃতিতে বলেন, “জাপান একটি 'খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার'। মত বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারত সবসময়ই এগিয়ে আসে।” তবে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তাঁর জাপানি প্রতিপক্ষের মধ্যে আলোচনার বিষয়বস্তু নিয়ে কোনও তথ্য জানাননি। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক