ইউকে-ইন্ডিয়া অর্থনীতি সংলাপ: সুদক্ষয় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জন্য ২০৩০ দর্শনের পশ্চাতে এই ঘটনার একটি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ হল ভারত-ইউকে ভিক্রম হওয়ার উদ্ঘাটন।
দ্বিপক্ষীয় অর্থনীতি সম্পর্ক শক্ত করার জন্য একটি মূল সাদর ঘটনা ছিল ভারত ও ইউনাইটেড কিংডম যৌথবাস্তব ও আর্থিক বিচার-বিমর্শ জন্য নিউ দিল্লি এখনও ব্যতীত সর্বনিম্ন মাসে 12 তম বার অর্থ এবং অর্থনৈতিক বিচার-বিমর্শের (EFD) জন্য। উচ্চ প্রোফাইলের এই মিলনস্থলে ভারতের যুক্ত চালনা মন্ত্রী নির্মলা সিতারামন এবং ইউকের উপোরের প্রতিষ্ঠাতা চিনশিল্ডের অর্ন্তভূক্ত।
বৈষাম্পাতিক পরিকল্পনা রেখে দুটি জাতের পুঁজিবাজারে উন্নত ভূমিকা পালন করার জন্য বিচার-বিমর্শটির মূল কেন্দ্রগত বিষয় ছিল আর্থিক পরিষেবা গুণগান, প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শক্তি আবার নিয়ন্ত্রন। বিশ্বাস ছিল ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক পরিষেবা ও বিনিয়োগে এটি প্রবৃদ্ধির পথে ছিল যেখানে বিশেষভাবে ঘরের গবেষণা ইচ্ছা দেখায় এর উন্নতমানের মধ্যে আবার। GIFT IFSC এ GBTপ্রেসক্রিয়ায় বিনিয়োগ আরও বাড়ানোর ভরাট করল ইউকে।
ইভেন্টের একটি মাত্রও জরুরি তারকা ছিল ইন্ডিয়া-ইউকে ভট্টগামী প্রকল্প। এই ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসটির মাধ্যমে দুটি দেশের সমন্বিত দক্ষতা এবং বিনিয়োগ সাপেক্ষেই ভারতের জাতীয় প্রকল্পা অধিকতরা প্রবর্ধিত করা হবে।
এই বিচার-বিমর্শও মানবিক্বলিতা, পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতা নিয়োগ এবং টেকনোলজি সহযোগিতার প্রকাশের একটি মাধ্যম হিসাবে জ্ঞান বিনিময় নিরীক্ষণের জন্য আয়াতন পদ্ধতি এরপর ছিল। এছাড়াও, দীর্ঘস্থায়ী উন্নতির লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।
বিশ্বব্যাংক, ভারতের সিকিউরিটিজ এবং এক্সচেঞ্জ বোর্ড, আন্তর্জাতিক আর্থিক পরিষেবা কেন্দ্রদ্বারা পরিচালিত সরকারী পরিবেশনা, ইউকের ট্রেজারি এবং ইংল্যান্ডের ব্যাংক- এ যেমন বিভিন্ন আর্থিক দলের প্রতিষ্ঠাতাবৃন্দ অংশ গ্রহণ করার মাধ্যমে পার্সোয়ানি দিয়েছিল।
এই বিচার-বিমর্শে প্রত্যাশা জনিয়ে নিত্যনবত্বের ব্যক্তিগত ইঙ্গিতী ছিল যে, যত্নশীলভাবে এবং ইংগিত দেয়া হয় যে দুটি দেশের মানুষের মধ্যে নতুন সংযোগ স্থাপন হয়েছে এবং বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তির সহযোগি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তিতে দুটি দেশ উন্নত প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরো দৃঢ় করার প্রত্যাশা। এর ফলে, আরও নিরাপদ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে এবং ইন্দো-প্রশান্ত যৌথ দর্শীত্বে সংরক্ষণ করা। উচ্চমানের গুরুত্ব, জলবায়ু, পরিষ্কার শক্তি এবং স্বাস্থ্য চর্চার এলাকাগুলিতেও নেতৃত্ব নিয়ে ধারণ করা হয়, এটি বিশ্বজুড়ে একটি ভাল ক্ষমতার যন্ত্র হিসাবে প্রথমেই।
বৈষাম্পাতিক পরিকল্পনা রেখে দুটি জাতের পুঁজিবাজারে উন্নত ভূমিকা পালন করার জন্য বিচার-বিমর্শটির মূল কেন্দ্রগত বিষয় ছিল আর্থিক পরিষেবা গুণগান, প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শক্তি আবার নিয়ন্ত্রন। বিশ্বাস ছিল ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক পরিষেবা ও বিনিয়োগে এটি প্রবৃদ্ধির পথে ছিল যেখানে বিশেষভাবে ঘরের গবেষণা ইচ্ছা দেখায় এর উন্নতমানের মধ্যে আবার। GIFT IFSC এ GBTপ্রেসক্রিয়ায় বিনিয়োগ আরও বাড়ানোর ভরাট করল ইউকে।
ইভেন্টের একটি মাত্রও জরুরি তারকা ছিল ইন্ডিয়া-ইউকে ভট্টগামী প্রকল্প। এই ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসটির মাধ্যমে দুটি দেশের সমন্বিত দক্ষতা এবং বিনিয়োগ সাপেক্ষেই ভারতের জাতীয় প্রকল্পা অধিকতরা প্রবর্ধিত করা হবে।
এই বিচার-বিমর্শও মানবিক্বলিতা, পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতা নিয়োগ এবং টেকনোলজি সহযোগিতার প্রকাশের একটি মাধ্যম হিসাবে জ্ঞান বিনিময় নিরীক্ষণের জন্য আয়াতন পদ্ধতি এরপর ছিল। এছাড়াও, দীর্ঘস্থায়ী উন্নতির লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।
বিশ্বব্যাংক, ভারতের সিকিউরিটিজ এবং এক্সচেঞ্জ বোর্ড, আন্তর্জাতিক আর্থিক পরিষেবা কেন্দ্রদ্বারা পরিচালিত সরকারী পরিবেশনা, ইউকের ট্রেজারি এবং ইংল্যান্ডের ব্যাংক- এ যেমন বিভিন্ন আর্থিক দলের প্রতিষ্ঠাতাবৃন্দ অংশ গ্রহণ করার মাধ্যমে পার্সোয়ানি দিয়েছিল।
এই বিচার-বিমর্শে প্রত্যাশা জনিয়ে নিত্যনবত্বের ব্যক্তিগত ইঙ্গিতী ছিল যে, যত্নশীলভাবে এবং ইংগিত দেয়া হয় যে দুটি দেশের মানুষের মধ্যে নতুন সংযোগ স্থাপন হয়েছে এবং বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তির সহযোগি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তিতে দুটি দেশ উন্নত প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা আরো দৃঢ় করার প্রত্যাশা। এর ফলে, আরও নিরাপদ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে এবং ইন্দো-প্রশান্ত যৌথ দর্শীত্বে সংরক্ষণ করা। উচ্চমানের গুরুত্ব, জলবায়ু, পরিষ্কার শক্তি এবং স্বাস্থ্য চর্চার এলাকাগুলিতেও নেতৃত্ব নিয়ে ধারণ করা হয়, এটি বিশ্বজুড়ে একটি ভাল ক্ষমতার যন্ত্র হিসাবে প্রথমেই।