বিদেশপরিচারের মন্ত্রীদের ৪-৫ জানুয়ারি কাঠমান্ডু দৌরার উপর বলা হতে পারে, এটি একটি অঞ্চলে দূতত্বের একটি ট্রেন্ডসেটিং কর্মকাণ্ড।
এক্সটারনাল আফেয়ারস মন্ত্রী এস জয়শঙ্করের ৪-৫ জানুয়ারী কাঠমান্ডু সফরটি এই এলাকায় নতুন প্রগতি অবলম্বন ও সহযোগিতা মানুষের মধ্যে জন্মগ্রহণ করবে বলে বলা যা যায়।
কাঠমান্ডু ও নিউ দিল্লী এই পর্যায়ে পুরানো প্রশ্নসঙ্গে মুল্যায়ন করতে ইচ্ছা করা হলেও তাদের মধ্যে নতুন অর্থনীতি ও সহযোগের নব শীর্ষস্থান অন্বেষণ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করাটি যাকে একটি নতুন প্রযুক্তি দাবি করা হতে পারে। এক ইতিহাসে প্রাকাণ্ডপ্রবীণ অনুপ্রবেশে কাঠমান্ডু এবং নিউ দিল্লী এখানে এই ধরনের পরিবর্তনটির সুপালেক্ষিত সন্দেহের নায়িক হিসেবে সবচেয়ে প্রথমবার আপনির ৩১ মে হয়েছে। এই মাওবাদী নেতারা, যারা কাঠমান্ডুর প্রথম ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন, তারা মূখ্যতঃ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে অর্থনীতির প্রশ্নে কেন্দ্র করেছেন। তারা চেষ্টা করেছেন দেশের সাথে অস্বস্তিতা উত্পন্ন করবে না এমন সমস্যাগুলি প্রথমবারের মত চিন্তা করে না। এগুলির মধ্যে আছে যানবাহনযন্ত্র [অগ্নিবীর] প্রকল্পের নাগরিকদের কাছে প্রভাব, গেরিলা দাবি এবং ১৯৫০ সালের ভারত-নেপাল শান্তি ও বন্ধুত্ব চুক্তি পর্যালোচনার) এমন। পর্যাপ্ত প্রমাণ মনে হল, জয়শঙ্করের ২ দিনের দৌরাটি আসলে এগুলির ভবিষ্যতে নেপাল-ভারত করে এনে দিতে পারে নতুন উন্নয়নমূখী পদক্ষেপে সন্তুষ্টি জানানোর কথা। এর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলোঃ
প্রথমত, ইন্ডিয়া নাবালিকওড ফার্স্ট পলিসির (প্রাথমিকতার দিক করে নেপালকে গণবাধ্য্য হিসাবে ধরে ও বিবেচনা করে) পরবর্তী পদক্ষেপের চেকপস্তায় এই পরবর্তী যাত্রাটির এক অংশ।
দ্বিতীয়ত, ভারত নেপালকে হাতে হাতে শক্তিশালী বিধি আমদানি করার নতুন পদক্ষেপ নেয়ার জন্য উদ্যীপ্ত হয়েছে। ভারত ১০,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেপাল থেকে দশবছরের মধ্যে কিনবে। বর্তমানে, যাত্রায় ধার থেকে তম দেশ থেকে দৈবশীর্ষ সার্পললিক উপত্যকা থেকে একটি পটি পশ্চিমবঙ্গ।
তৃতীয়ত, ভারত নেপালকে হাইড্রোপাওয়ার উৎপাদন এবং ট্রান্সমিশন খাতে সমঞ্জসবাদী অবস্থান সৃষ্টি করার চেষ্টা করার জন্য সহায়তা করার সম্মতি প্রদান করেছে। উৎপাদিত শক্তি সম্পদের মধ্যমে বাংলাদেশ আর একটি দেশ। এখন, নেপালে প্রায় ৪২,০০০ মেগাওয়াট উৎপাদন করতে সক্ষম। বর্তমানে, নেপালে প্রযেজনে মাত্র ৩,০০০ মেগাওয়াট উৎপাদিত হয়।
চতুর্থ, ভারত নেপালকে পুনর্যাবৃত্তিতে জৈব বায়ু উন্নয়ন করার জন্য সর্বাপেক্ষায় উদ্যোগ নে