ভারত ও ইইউ ২০২৫-২৮ সময়কালের জন্য ক্লিন এনার্জি ও জলবায়ু অংশীদারিত্বের তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
সবুজ হাইড্রোজেন এবং জ্বালানি দক্ষতা সহযোগিতার জন্য ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) একটি বিস্তৃত এজেন্ডা নির্ধারণ করেছে। গত বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর, ২০২৪) ব্রাসেলসে ১০তম ভারত-ইইউ এনার্জি প্যানেল বৈঠকে উভয় পক্ষ সমুদ্র উপকূলীয় বায়ু শক্তি এবং আঞ্চলিক জ্বালানি সংযোগে একসঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সবুজ হাইড্রোজেন সহযোগিতার এজেন্ডার মধ্যে রয়েছে অবকাঠামো উন্নয়নের সম্ভাব্যতা মূল্যায়ন, নিয়ন্ত্রক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা, এবং সরবরাহ শৃঙ্খলা শক্তিশালী করা। শনিবার (২৩ নভেম্বর, ২০২৪) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।
জ্বালানি রূপান্তর এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের মূল্যায়ন
উক্ত বৈঠকে ভারত ও ইইউ তাদের জ্বালানি রূপান্তরের অগ্রাধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ করে এবং ২০২১-২০২৪ সময়কালের ভারত-ইইউ ক্লিন এনার্জি ও জলবায়ু অংশীদারিত্বের দ্বিতীয় পর্যায়ের অগ্রগতির মূল্যায়ন করে। এই পর্যায়ে নয়টি খাতে বিভক্ত ৫১টি কার্যক্রমে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা চালানো হয়।
তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা
আলোচনার শেষে উভয় পক্ষ ২০২৫-২৮ সময়কালের জন্য ভারত-ইইউ ক্লিন এনার্জি ও জলবায়ু অংশীদারিত্বের তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে। এতে পাঁচটি অগ্রাধিকার ক্ষেত্রে গভীর সহযোগিতার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়:
১. সবুজ হাইড্রোজেন।
২. সমুদ্র উপকূলীয় বায়ু শক্তি।
৩. আঞ্চলিক সংযোগ, বিদ্যুৎ বাজার সংহতকরণ এবং স্মার্ট গ্রিড।
৪. জ্বালানি দক্ষতা।
৫. জ্বালানি ও জলবায়ু কূটনীতি।
গবেষণায় দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, ভারত ও ইইউ ক্লিন এনার্জি প্রকল্পে গবেষণার জন্য দীর্ঘমেয়াদী যৌথ প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছে। এই সহযোগিতা ভারত-ইইউ বাণিজ্য ও প্রযুক্তি কাউন্সিলের ক্লিন এবং গ্রিন টেকনোলজি ওয়ার্কিং গ্রুপের অংশ।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত এই ওয়ার্কিং গ্রুপের অধীনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সদস্য দেশগুলো ২০২৪ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সবুজ হাইড্রোজেন সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। অন্যদিকে, ভারত ২০২৪ সালের ইউরোপীয় হাইড্রোজেন সপ্তাহের একচেটিয়া দেশ অংশীদার হিসেবে যোগ দেয়।
আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে সহযোগিতা
বৈঠকে আন্তর্জাতিক সৌর জোটে ও এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অংশগ্রহণকে স্বাগত জানানো হয়। উভয় পক্ষ আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থায় সহযোগিতা পুনর্ব্যক্ত করে এবং জি২০-এর আওতায় পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে সম্মত হয়।
বৈঠকটি ভারতের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (পশ্চিম) সচিব তন্ময় লাল এবং ইইউর পক্ষে ইউরোপীয় কমিশনের এনার্জি বিভাগের মহাপরিচালক দিত্তে জুল জর্গেনসেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ভারতের নবায়নযোগ্য জ্বালানি মন্ত্রণালয় ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় এবং ইইউর এনার্জি ও জলবায়ু অ্যাকশন ডিরেক্টরেটের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
সবুজ হাইড্রোজেন সহযোগিতার এজেন্ডার মধ্যে রয়েছে অবকাঠামো উন্নয়নের সম্ভাব্যতা মূল্যায়ন, নিয়ন্ত্রক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা, এবং সরবরাহ শৃঙ্খলা শক্তিশালী করা। শনিবার (২৩ নভেম্বর, ২০২৪) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।
জ্বালানি রূপান্তর এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের মূল্যায়ন
উক্ত বৈঠকে ভারত ও ইইউ তাদের জ্বালানি রূপান্তরের অগ্রাধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ করে এবং ২০২১-২০২৪ সময়কালের ভারত-ইইউ ক্লিন এনার্জি ও জলবায়ু অংশীদারিত্বের দ্বিতীয় পর্যায়ের অগ্রগতির মূল্যায়ন করে। এই পর্যায়ে নয়টি খাতে বিভক্ত ৫১টি কার্যক্রমে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা চালানো হয়।
তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা
আলোচনার শেষে উভয় পক্ষ ২০২৫-২৮ সময়কালের জন্য ভারত-ইইউ ক্লিন এনার্জি ও জলবায়ু অংশীদারিত্বের তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে। এতে পাঁচটি অগ্রাধিকার ক্ষেত্রে গভীর সহযোগিতার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়:
১. সবুজ হাইড্রোজেন।
২. সমুদ্র উপকূলীয় বায়ু শক্তি।
৩. আঞ্চলিক সংযোগ, বিদ্যুৎ বাজার সংহতকরণ এবং স্মার্ট গ্রিড।
৪. জ্বালানি দক্ষতা।
৫. জ্বালানি ও জলবায়ু কূটনীতি।
গবেষণায় দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, ভারত ও ইইউ ক্লিন এনার্জি প্রকল্পে গবেষণার জন্য দীর্ঘমেয়াদী যৌথ প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছে। এই সহযোগিতা ভারত-ইইউ বাণিজ্য ও প্রযুক্তি কাউন্সিলের ক্লিন এবং গ্রিন টেকনোলজি ওয়ার্কিং গ্রুপের অংশ।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত এই ওয়ার্কিং গ্রুপের অধীনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সদস্য দেশগুলো ২০২৪ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সবুজ হাইড্রোজেন সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। অন্যদিকে, ভারত ২০২৪ সালের ইউরোপীয় হাইড্রোজেন সপ্তাহের একচেটিয়া দেশ অংশীদার হিসেবে যোগ দেয়।
আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে সহযোগিতা
বৈঠকে আন্তর্জাতিক সৌর জোটে ও এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অংশগ্রহণকে স্বাগত জানানো হয়। উভয় পক্ষ আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থায় সহযোগিতা পুনর্ব্যক্ত করে এবং জি২০-এর আওতায় পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে সম্মত হয়।
বৈঠকটি ভারতের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (পশ্চিম) সচিব তন্ময় লাল এবং ইইউর পক্ষে ইউরোপীয় কমিশনের এনার্জি বিভাগের মহাপরিচালক দিত্তে জুল জর্গেনসেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ভারতের নবায়নযোগ্য জ্বালানি মন্ত্রণালয় ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় এবং ইইউর এনার্জি ও জলবায়ু অ্যাকশন ডিরেক্টরেটের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক